About Us

About Joypurhat Mohabidyalaya (Former Joypurhat Shahid Zia College)

জয়পুরহাট শাহীদ জিয়া কলেজের ইতিহাস

তারিখ ঃ ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ জয়পুরহাট পৌরসভার প্যানেল চেয়ারম্যান জনাব মোঃ গোলাম মোস্তফা একটি বেসরকারী কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন । তাঁর আহ্বানে ২১.০৮.১৯৮৫ ইং তারিখের ১ম অধিবেশনে সর্বসম্মতি ক্রমে একটি বেসরকারী কলেজ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় । এই অধিবেশনে উপস্থিত উল্লেখযোগ্য সদস্য হলেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ জনাব মোঃ মীর শহীদ মন্ডল । এলক্ষ্যে জয়পুরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান খন্দকার ওলিউজ্জামান আলম এর সভাপতিত্বে ২৫.০৮.১৯৮৫ ইং তারিখে অত্র জেলার প্রথম জেলা প্রশাসক জনাব মকবুল হোসেন কে সভাপতি ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে খন্দকার ওলিউজ্জামান আলম কে সেক্রেটারী করে ৫৯ (উনষাট) সদস্য বিশিষ্ট প্রস্তাবিত মহাবিদ্যালয় বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করা হয়। উক্ত কমিটিতে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মধ্যে ডাঃ কাফেজ উদ্দীন,আবুল হাসনাত চৌধুরী, মাষ্টার মেহের উদ্দীন আহম্মেদ,ডাঃ ফরিদ উদ্দীন, ডাঃ মুছাব্বর আলী খন্দকার , দেওয়ান আব্দুল হামিদ ,মোঃ নুরুল হক,মোঃ ফজলুর রহমান প্রমুখ উল্লেখযোগ্য। তাছাড়া সদর থানার সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও পৌরসভার সকল কমিশনার উক্ত কমিটিতে অন্তভর্’ক্ত ছিলেন । পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনে অনেক গন্যমান্য ব্যক্তিগণের সমন্বয়ে বিভিন্ন উপকমিটি গঠিত হয়েছিল । শুরুতেই একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মোহাম্মাদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাসনাত সাহেবের সহায়তায় স্টেশন রোডস্থ মোঃ গমতুল্লা মন্ডলের (তেঘর) একটি দোকান ঘরে অফিস করে শান্তিনগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়। বলাই বাহুল্য ঐসময় নৈশ কলেজ হিসেবে ক্লাস গ্রহণ কার্যক্রম চলতে থাকে । ১৪.১০.১৯৮৫ ইং তারিখে কলেজের নাম জয়পুরহাট মহাবিদ্যালয় হিসেবে প্রস্তাব সর্বসমম্মতভাবে গৃহীত হয় । কলেজটি ০৬.০৭.১৯৮৬ ইং তারিখে জয়পুরহাট মহাবিদ্যালয় নামে সাধারণ কলেজ ( কো-এডুকেশান) হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে । জনাব আবুল হাসনাত চৌধুরীর সহায়তায় জেলা প্রশাসক মকবুল হোসেন সাহেব জয়পুরহাট মৌজায় (আজকের অবস্থানে) শ্রী চন্ডিচরণ চক্রবতী ও স্বর্গীয় ফনিভূষণ চক্রবর্তী ভাতৃদ্বয়ের ৩ (তিন) বিঘা জমি তাঁর এল.আর. ফান্ড থেকে মাত্র ৬০,০০০/- ( ষাট হাজার ) টাকা ক্রয়মূল্যে সেক্রেটারী, জয়পুরহাট মহাবিদ্যালয়ের নামে ২১.০৮.১৯৮৬ ইং তারিখ রেজিষ্ট্রী করার ব্যবস্থা করে দেন। জমি ক্রয়ের পূর্বে বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তি দেওয়ান আব্দুল হামিদ এর সহায়তায় কলেজ হিতৈষী ব্যক্তিদের ভাটা থেকে ১৪ (চৌদ্দ ) হাজার ইট সংগ্রহ করা হয়, যা প্রথমে সদর থানার সামনের রাস্তায় জমা করে রাখা হয়। ২৯.০৮.১৯৮৬ ইং তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে শহরের গন্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে জনাব মোঃ মকবুল হোসেন কলেজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন । তাঁর নির্দেশে জয়পুরহাট চিনিকল লিমিটেড ও সাব-রেজিষ্ট্রী অফিস, জয়পুরহাট সদর এর আর্থিক সহায়তায় একাডেমিক কার্যক্রম চলতে থাকে । ১৯.০২.১৯৮৭ ইং তারিখে বোর্ড কর্তৃক ১৯৮৫-১৯৮৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার অনুমতি পাওয়া যায় । অতঃপর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, রাজশাহী, ১৯৮৬-১৯৮৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য পর্যায়ক্রমে ০৫.০৪.১৯৮৭ ইং তারিখে ছাত্র ভর্তির অনুমতি ও ০৯.০৬.১৯৮৭ ইং তারিখে প্রাথমিক মঞ্জুরী প্রদান করে । এরপর খন্দকার ওলিউজ্জামান আলমের তত্বাবধনে কলেজের সার্বিক উন্নয়ন চলতে থাকে । এমনকি ১৯৮৮ সালের জুন থেকে তিনি শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য এমপিওভূক্তির ব্যবস্থা করেন ।ইহা অনিস্বীকার্য যে, জনাব মোঃ ফজলুর রহমান, চেয়ারম্যান, জয়পুরহাট সদর উপজেলা পরিষদ,প্রতিষ্ঠান গড়তে বরাবরই আর্থিক সাপোর্টসহ উন্নয়ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত থেকেছেন । চলমান পাতা - ১ -২- নতুন নামকরণঃ গত ২৫.১১.১৯৯২ ইং তারিখে ম্যানেজিং কমিটির সভায় জয়পুরহাট মহা বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে জয়পুরহাট শহীদ জিয়া কলেজ হিসেবে নামকরণের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় । মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড রাজশাহী ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং যথাক্রমে স্মারক নং ৩/কল বগ/৪৪/২৩২,তারিখ ০৭.০২.৯৩ ইং ও স্মারক নং শা-৯/৬/৮/৯১/৯৩৭/১ (২)-শিক্ষা, ১৫.১১.৯৪ ইং তারিখের পত্র মোতাবেক নতুন নামকরণের সরকারী অনুমোদন পাওয়া যায় । স্মরণ রাখার মত এই যে, সেই সময়কার জয়পুরহাট - ১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য গোলাম রাব্বানীর দ্বারা কলেজের পর্যাপ্ত জমি ক্রয়, মাঠ প্রশস্তকরণ ও অবকাঠামোর দিক থেকে ইহার ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয় । বিশেষ করে এডিবি প্রকল্পের অধীন ত্রিতলভবন নির্মিত হয়। তবে ভবন নির্মানের আগে নবম ও দশম শ্রেণী খোলার অঙ্গীকারনামা দেওয়ার কারণে ডিগ্রী খোলা বাধা হয়েছিল। অবশ্য শেষ পর্যন্ত ৩০.০৫.২০০৬ ইং তারিখে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে ২০০৫ - ২০০৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে অত্র কলেজে বি.এ ও বি এস.এস কোর্স খোলার অনুমতি পাওয়া যায় যা চালু রয়েছে । কলেজটি জয়পুরহাট পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের ২.০৯ একর জায়গার উপরে অবস্থিত । ইহা এচঝ ঘড়. ৯০৪ (১৮.৩.১০ ইং) এবং ঊওঘ ঘড়. ১২২৮৯৬ । দুটি ত্রিতলভবন আছে এবং ১টি ত্রিতলভবনের নির্মান কাজ চলছে । ১টি সমৃদ্ধ লাইব্রেরী ১টি খোলার মাট সহ পর্যন্ত শ্রেণী কক্ষ রয়েছে । বর্তমান অত্র কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রী পর্যায়ে মোট ৮২৬ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে এবং ৪০ জন শিক্ষকমন্ডলী ও সহকারী লাইব্রেরীয়ান সহ ৩য়-৪র্থ শ্রেণীর ১৫ জন কর্মচারী কর্মরত আছেন । অত্র কলেজ ১২ সদস্য বিশিষ্ট একটি গভর্নিং বডির দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে যার বর্তমান সভাপতি জয়পুরহাট -১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব সামছুল আলম দুদু । তিনি এই কলেজকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করায় কর্তৃপক্ষ এর সুফল পাবে বলে বিশ্বাস করে । এখানে উল্লেখ্য যে, অত্র কলেজের কোন প্রতিষ্ঠাতা নেই। তবে শুরু থেকে অদ্যাবধি মোঃ শামছুল হক নিষ্ঠার সাথে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন । জয়পুরহাট শাহীদ জিয়া কলেজের ইতিহাস তারিখ ঃ ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ জয়পুরহাট পৌরসভার প্যানেল চেয়ারম্যান জনাব মোঃ গোলাম মোস্তফা একটি বেসরকারী কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন । তাঁর আহ্বানে ২১.০৮.১৯৮৫ ইং তারিখের ১ম অধিবেশনে সর্বসম্মতি ক্রমে একটি বেসরকারী কলেজ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় । এই অধিবেশনে উপস্থিত উল্লেখযোগ্য সদস্য হলেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ জনাব মোঃ মীর শহীদ মন্ডল । এলক্ষ্যে জয়পুরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান খন্দকার ওলিউজ্জামান আলম এর সভাপতিত্বে ২৫.০৮.১৯৮৫ ইং তারিখে অত্র জেলার প্রথম জেলা প্রশাসক জনাব মকবুল হোসেন কে সভাপতি ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে খন্দকার ওলিউজ্জামান আলম কে সেক্রেটারী করে ৫৯ (উনষাট) সদস্য বিশিষ্ট প্রস্তাবিত মহাবিদ্যালয় বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করা হয়। উক্ত কমিটিতে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মধ্যে ডাঃ কাফেজ উদ্দীন,আবুল হাসনাত চৌধুরী, মাষ্টার মেহের উদ্দীন আহম্মেদ,ডাঃ ফরিদ উদ্দীন, ডাঃ মুছাব্বর আলী খন্দকার , দেওয়ান আব্দুল হামিদ ,মোঃ নুরুল হক,মোঃ ফজলুর রহমান প্রমুখ উল্লেখযোগ্য। তাছাড়া সদর থানার সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও পৌরসভার সকল কমিশনার উক্ত কমিটিতে অন্তভর্’ক্ত ছিলেন । পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনে অনেক গন্যমান্য ব্যক্তিগণের সমন্বয়ে বিভিন্ন উপকমিটি গঠিত হয়েছিল । শুরুতেই একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মোহাম্মাদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাসনাত সাহেবের সহায়তায় স্টেশন রোডস্থ মোঃ গমতুল্লা মন্ডলের (তেঘর) একটি দোকান ঘরে অফিস করে শান্তিনগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়। বলাই বাহুল্য ঐসময় নৈশ কলেজ হিসেবে ক্লাস গ্রহণ কার্যক্রম চলতে থাকে । ১৪.১০.১৯৮৫ ইং তারিখে কলেজের নাম জয়পুরহাট মহাবিদ্যালয় হিসেবে প্রস্তাব সর্বসমম্মতভাবে গৃহীত হয় । কলেজটি ০৬.০৭.১৯৮৬ ইং তারিখে জয়পুরহাট মহাবিদ্যালয় নামে সাধারণ কলেজ ( কো-এডুকেশান) হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে । জনাব আবুল হাসনাত চৌধুরীর সহায়তায় জেলা প্রশাসক মকবুল হোসেন সাহেব জয়পুরহাট মৌজায় (আজকের অবস্থানে) শ্রী চন্ডিচরণ চক্রবতী ও স্বর্গীয় ফনিভূষণ চক্রবর্তী ভাতৃদ্বয়ের ৩ (তিন) বিঘা জমি তাঁর এল.আর. ফান্ড থেকে মাত্র ৬০,০০০/- ( ষাট হাজার ) টাকা ক্রয়মূল্যে সেক্রেটারী, জয়পুরহাট মহাবিদ্যালয়ের নামে ২১.০৮.১৯৮৬ ইং তারিখ রেজিষ্ট্রী করার ব্যবস্থা করে দেন। জমি ক্রয়ের পূর্বে বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তি দেওয়ান আব্দুল হামিদ এর সহায়তায় কলেজ হিতৈষী ব্যক্তিদের ভাটা থেকে ১৪ (চৌদ্দ ) হাজার ইট সংগ্রহ করা হয়, যা প্রথমে সদর থানার সামনের রাস্তায় জমা করে রাখা হয়। ২৯.০৮.১৯৮৬ ইং তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে শহরের গন্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে জনাব মোঃ মকবুল হোসেন কলেজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন । তাঁর নির্দেশে জয়পুরহাট চিনিকল লিমিটেড ও সাব-রেজিষ্ট্রী অফিস, জয়পুরহাট সদর এর আর্থিক সহায়তায় একাডেমিক কার্যক্রম চলতে থাকে । ১৯.০২.১৯৮৭ ইং তারিখে বোর্ড কর্তৃক ১৯৮৫-১৯৮৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার অনুমতি পাওয়া যায় । অতঃপর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, রাজশাহী, ১৯৮৬-১৯৮৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য পর্যায়ক্রমে ০৫.০৪.১৯৮৭ ইং তারিখে ছাত্র ভর্তির অনুমতি ও ০৯.০৬.১৯৮৭ ইং তারিখে প্রাথমিক মঞ্জুরী প্রদান করে । এরপর খন্দকার ওলিউজ্জামান আলমের তত্বাবধনে কলেজের সার্বিক উন্নয়ন চলতে থাকে । এমনকি ১৯৮৮ সালের জুন থেকে তিনি শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য এমপিওভূক্তির ব্যবস্থা করেন ।ইহা অনিস্বীকার্য যে, জনাব মোঃ ফজলুর রহমান, চেয়ারম্যান, জয়পুরহাট সদর উপজেলা পরিষদ,প্রতিষ্ঠান গড়তে বরাবরই আর্থিক সাপোর্টসহ উন্নয়ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত থেকেছেন । চলমান পাতা -১ -২- নতুন নামকরণঃ গত ২৫.১১.১৯৯২ ইং তারিখে ম্যানেজিং কমিটির সভায় জয়পুরহাট মহা বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে জয়পুরহাট শহীদ জিয়া কলেজ হিসেবে নামকরণের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় । মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড রাজশাহী ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং যথাক্রমে স্মারক নং ৩/কল বগ/৪৪/২৩২,তারিখ ০৭.০২.৯৩ ইং ও স্মারক নং শা-৯/৬/৮/৯১/৯৩৭/১ (২)-শিক্ষা, ১৫.১১.৯৪ ইং তারিখের পত্র মোতাবেক নতুন নামকরণের সরকারী অনুমোদন পাওয়া যায় । স্মরণ রাখার মত এই যে, সেই সময়কার জয়পুরহাট - ১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য গোলাম রাব্বানীর দ্বারা কলেজের পর্যাপ্ত জমি ক্রয়, মাঠ প্রশস্তকরণ ও অবকাঠামোর দিক থেকে ইহার ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয় । বিশেষ করে এডিবি প্রকল্পের অধীন ত্রিতলভবন নির্মিত হয়। তবে ভবন নির্মানের আগে নবম ও দশম শ্রেণী খোলার অঙ্গীকারনামা দেওয়ার কারণে ডিগ্রী খোলা বাধা হয়েছিল। অবশ্য শেষ পর্যন্ত ৩০.০৫.২০০৬ ইং তারিখে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে ২০০৫ - ২০০৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে অত্র কলেজে বি.এ ও বি এস.এস কোর্স খোলার অনুমতি পাওয়া যায় যা চালু রয়েছে । কলেজটি জয়পুরহাট পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের ২.০৯ একর জায়গার উপরে অবস্থিত । ইহা এচঝ ঘড়. ৯০৪ (১৮.৩.১০ ইং) এবং ঊওঘ ঘড়. ১২২৮৯৬ । দুটি ত্রিতলভবন আছে এবং ১টি ত্রিতলভবনের নির্মান কাজ চলছে । ১টি সমৃদ্ধ লাইব্রেরী ১টি খোলার মাট সহ পর্যন্ত শ্রেণী কক্ষ রয়েছে । বর্তমান অত্র কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রী পর্যায়ে মোট ৮২৬ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে এবং ৪০ জন শিক্ষকমন্ডলী ও সহকারী লাইব্রেরীয়ান সহ ৩য়-৪র্থ শ্রেণীর ১৫ জন কর্মচারী কর্মরত আছেন । অত্র কলেজ ১২ সদস্য বিশিষ্ট একটি গভর্নিং বডির দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে যার বর্তমান সভাপতি জয়পুরহাট -১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব সামছুল আলম দুদু । তিনি এই কলেজকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করায় কর্তৃপক্ষ এর সুফল পাবে বলে বিশ্বাস করে । বর্তমানে অত্র কলেজে সওদাগর মোহাম্দ সালাহ্উদ্দিন নিষ্ঠার সাথে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন ।